প্রাচীন কালের ঐতিহ্যবাহী এই ভবনের প্রতিষ্টাতা ভদ্রকান্ত মন্ডলের পুত্র গাতীদার সুধীর কৃষ্ণ মন্ডল এবং অধীর কৃষ্ণ মন্ডল।উক্ত ভবনটি ১৯৬৬ সালে সুধীর কৃষ্ণ মন্ডললের একমাত্র পুত্র রনজীৎ মন্ডল ও পাঁচ কন্যা এবং অধীর কৃষ্ণ মন্ডলের তিন পুত্র ও এক কন্যা সহ্য সুখী সমৃদ্ধিতে জী্বন যাপন করছেন কালক্রমে ১৯৭১ সালে মুক্তিোযদ্ধের সময় মুক্তি সেনাদের আবাসভূমি হিসাবে চিহ্নিত করে। পাকহানাদার বাহিনি আক্রমেন কাজল নামে এক সৈনিক নিহত হন। জানা যায় এই মুক্তিযোদ্ধা কাজলের গ্রমের বাড়ি সাতক্ষীরায়। আর এই মুক্তিযোদ্ধার নামানুসারে হেতাইলবুনিয়া গ্রামের নাম হয় কাজল নগর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস