সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলা উপকূলবর্তী একটি উপজেলা। অএ উপজেলার অধিবাসীগণ চিংড়ি চাষের সাথে বহুবছর ধরে পরিচিত। অতি প্রাচিন কাল থেকে এ অঞ্চলের অধিবাসীরা তাদের বিল সমূহে বাগদা চিংড়ি এবং গেন সাথে অন্যান্য প্রজাতির বহু রকমের মাছ চাষ করতো।বাংলাদেশে এিশের দশকে চিংড়ি চাষ শুরম্ন হয় বলে সত্মনীয়ভাবে জানা যায়।উপকূলীয় বাঁধ তৈরীর পর পরই সনাতন চিংড়িরচাষ সাময়িকভাবে বন্দ হয়ে যায়। সত্তর এর দশকের পর বিশ্্&&&&&&&&ব বাজারে চিংড়ির চাহিদা বৃদ্দি পা্ওয়ায় বাঁধের অভ্যন্ত্মরে পুনরায় চিংড়ি চাষের সূচনা হয়।বানিজ্যিকভাবে অএ এলাকায় চিংড়ি চাষ শুরম্ন হয় আশির দশকে।লবনাক্ত পানির পর্যাপ্ততা ,শ্রমের সহজলভ্যতা,চিংড়ি পোনার সহজলভ্যতা ইত্যাদি চিংড়ি চাষের বিসত্মাওে প্রত্যাশিত প্রভাব রেখেছে। এছাড়া্ও আইলা এবং সিডরের মতো প্রাকৃতিক দূযোগের কারনে উপজেলায় বেশির ভাগ এলাকায় লবনাক্তা পানি প্রবেশ করায় স্বাভাবিক ফসল উৎপাদনে প্রতিবন্দকতার সৃষ্টি করেছে বিধায় অএ এলাকার মানুষ চিংড়ি চাষের নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে । তারা ফসলের জমিতে ঘের তৈরী কওে বাগদা,গলদা ,হরিনা নামের বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি চাষ করছে বানিজ্যিকভাবে এবং বিদেশে রপ্্&&&&&&&&ত্মানি কওে অর্থ -নৈতিকভাবে সাবলম্বী হচে্চ এবং একই সাথে জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্দি ঘটছে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS